বিগত ৫ বছরে তুলা উন্নয়ন কর্তৃক উদ্ভাবিত জাত ও প্রযুক্তি
ক্রমিক নং |
জাত/প্রযুক্তির নাম |
নিবন্ধনের /উদ্ভাবনের তারিখ |
১. |
সিবি-১৩ |
২০১৩ |
২. |
সিবি-১৪ |
২০১৩ |
৩. |
সিবি-১৫ |
২০১৬ |
৪. |
সিবি-১৬ |
২০১৭-১৮ |
৫. |
সিবি হাইব্রিড-১ |
২০১৫ |
৬. | পাহাড়ী তুলা-৩ | ২০১৫ |
৭.. |
পাহাড়ের ঢালে ধান ও তুলার আন্তঃফসল চাষ |
২০১৩-১৬ |
৮. |
তুলা ফসলে ফলিয়ার স্প্রে প্রয়োগ |
২০১৩-১৬ |
৯. |
তুলার সাথী ফসল চাষ-প্রযুক্তি |
২০১৩-১৬ |
১০. |
তুলার বোলর্ওয়াম নিয়ন্ত্রনের জন্য ফেরোমন ট্রাপ এর ব্যবহার |
২০১৩-১৬ |
১১. |
সিবি-১২, সিবি-১৩, ও সিবি-১৪ জাতে সারের মাত্রা নির্ধারণ |
২০১৩-১৭ |
১২. |
তুলার চাষে ইউরিয়া সুপার গ্রানুউলের ব্যবহার |
২০১৪-১৭ |
বিগত ৫ বছরের গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তিসমূহ বিস্তারিত
প্রযুক্তি-১: তুলার নতুন জাত (সিবি-১৩) জাত অনুমোদন-২০১৩
প্রযুক্তির নামঃ |
|
সিবি-১৩ |
প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্যঃ
|
|
জাতটি আগাম। রোগ প্রতিরোধী তবে বোল রটের আক্রমণ কিছুটা হতে পারে। জ্যাসিড ও এফিডের আক্রমণ হলেও চর্বনকারী পোকা (যেমনঃ বোলওয়ার্ম, স্পটেড বোলওয়ার্ম এবং স্পোডেপটেরা) এর আক্রমণ প্রতিহত করতে পারে। জাতটি উচ্চ ফলনশীল। জিওটি ৪২%।
|
প্রযুক্তির উপযোগিতাঃ |
|
সমগ্র বাংলাদেশে চাষাবাদের জন্য উপযোগী। |
মাঠ পর্যায়ে করণীয়ঃ |
|
|
ফসল সংগহের সময় |
|
|
প্রযুক্তি হতে ফলন/প্রাপ্তিঃ |
|
ফলন ৪- ৫ টন/হেক্টর ।
|
প্রযুক্তি-২: তুলার নতুন জাত (সিবি-১৪) জাত অনুমোদন-২০১৩
প্রযুক্তির নামঃ |
|
সিবি-১৪ |
প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্যঃ
|
|
সিবি-১৪ : রোগ প্রতিরোধী । পাতা পুরুত্বের কারণে জ্যাসিড ও এফিডের আক্রমণ তুলনা মূলক কম। গাছের জোড়া ও গুচ্ছবল পরিলক্ষিত হয়। জিওটি ৩৮.৫-৩৯.৫% ।
|
প্রযুক্তির উপযোগিতাঃ |
|
সমগ্র বাংলাদেশে চাষাবাদের জন্য উপযোগী। |
মাঠ পর্যায়ে করণীয়ঃ |
|
|
ফসল সংগহের সময় |
|
|
প্রযুক্তি হতে ফলন/প্রাপ্তিঃ |
|
ফলন ৪- ৫ টন/হেক্টর ।
|
প্রযুক্তি-৩: তুলার নতুন জাত (সিবি-১৫) জাত অনুমোদন- ২০১৬
প্রযুক্তির নামঃ |
|
সিবি-১৫ |
প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্যঃ
|
|
সিবি-১৫- জাতটি আগাম। ইউনিফর্ম বোল বাস্টিং। জাতটি উচ্চ ফলনশীল। বোলের আকার বড় । জিওটি-৪২%।
|
প্রযুক্তির উপযোগিতাঃ |
|
সমগ্র বাংলাদেশে চাষাবাদের জন্য উপযোগী। |
মাঠ পর্যায়ে করণীয়ঃ |
|
|
ফসল সংগহের সময় |
|
|
প্রযুক্তি হতেফলন/প্রাপ্তিঃ |
|
ফলন ৪- ৫ টন/হেক্টর ।
|
প্রযুক্তি-৪: তুলার নতুন জাত (সিবি-১৬) জাত অনুমোদন- ২০১৮
প্রযুক্তির নামঃ |
|
সিবি-১৬ |
প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্যঃ
|
|
সিবি-১৬। ইউনিফর্ম বোল বাস্টিং। জাতটি উচ্চ ফলনশীল। বোলের আকার বড় । জিওটি-৪২%।
|
প্রযুক্তির উপযোগিতাঃ |
|
সমগ্র বাংলাদেশে চাষাবাদের জন্য উপযোগী। |
মাঠ পর্যায়ে করণীয়ঃ |
|
|
ফসল সংগহের সময় |
|
|
প্রযুক্তি হতে ফলন/প্রাপ্তিঃ |
|
ফলন ৪- ৫ টন/হেক্টর ।
|
প্রযুক্তি-৫: তুলার নতুন জাত (সিডিবি হাইব্রীড-১) জাত অনুমোদন- ২০১৫
প্রযুক্তির নামঃ |
|
সিডিবি হাইব্রীড-১ |
প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্যঃ
|
|
সিডিবি হাইব্রীড-১ জাতটি উচ্চ ফলনশীল, ইউনিফর্ম বোল বাস্টিং। গাছ প্রতি বলের সংখ্যা- ৫৫-৬৫টি, জিওটি-৪২%। |
প্রযুক্তির উপযোগিতাঃ |
|
সমগ্র বাংলাদেশে চাষাবাদের জন্য উপযোগী। |
মাঠ পর্যায়ে করণীয়ঃ |
|
|
ফসল সংগহের সময় |
|
|
প্রযুক্তি হতে ফলন/প্রাপ্তিঃ |
|
ফলন ৫- ৬ টন/হেক্টর।
|
প্রযুক্তি-৬ : তুলার নতুন জাত (পাহাড়ী তুলা-৩) জাত অনুমোদন- ২০১৫
প্রযুক্তির নামঃ |
|
পাহাড়ী তুলা-৩ |
প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্যঃ
|
|
পাহাড়ী তুলা-৩ পাহাড়ী তুলার এই জাতটি উচ্চ ফলনশীল। গাছ প্রতি বলের সংখ্যা- ১৫-২০টি জিওটি-৪৬.০০%। |
প্রযুক্তির উপযোগিতাঃ |
|
বাংলাদেশে পাহাড়ী এলাকায় চাষাবাদের জন্য উপযোগী। |
মাঠ পর্যায়ে করণীয়ঃ
|
|
|
ফসল সংগহের সময় |
|
|
প্রযুক্তি হতে ফলন/প্রাপ্তিঃ |
|
ফলন ২-২. ৫ টন/হেক্টর ।
|
প্রযুক্তি-৭: পাহাড়ে ঝুম চাষের বিকল্প পদ্ধতি- প্রযুক্তি উদ্ভাবন কাল ২০১৩-২০১৬
প্রযুক্তির নামঃ |
|
পাহাড়ের ঢালে ধান ও তুলার আত্মঃফসল চাষ। |
|
|
|
প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্যঃ
|
|
|
প্রযুক্তির উপযোগিতাঃ |
|
বান্দরবান, রাঙামাটি ও খাগরাছড়ি পাহাড়ে প্রয়োগ উপযোগী । |
মাঠ পর্যায়ে করণীয়ঃ |
|
|
প্রযুক্তি হতে ফলন/প্রাপ্তিঃ |
|
তুলার সাথী ফসল হিসেবে ধান চাষ করে ঝুম চাষের চেয়ে হেক্টর প্রতি ৭০০-১২০০ কেজি ধান ও ৮০০- ১২০০কেজি অতিরিক্ত তুলা পাওয়া যায়। |
প্রযুক্তি-৮: পাতায় সার প্রয়োগ পদ্ধতি- প্রযুক্তি উদ্ভাবন কাল ২০১৩-২০১৬
প্রযুক্তির নামঃ |
|
তুলা ফসলে ফলিয়ার স্প্রে প্রয়োগ |
প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্যঃ
|
|
|
প্রযুক্তির উপযোগিতাঃ |
|
মাটিতে পূর্ণমাত্রায় সার প্রয়োগের পরেও যদি ঘাটতিজনিত লক্ষণ প্রকাশ পায় সেক্ষেত্রে তুলা গাছের পাতায় ফলিয়ার স্প্রে প্রয়োগ বেশ কার্যকরী হয়। |
মাঠ পর্যায়ে করণীয়ঃ |
|
গাছের বয়স ৫০-৬০ দিনের পর থেকে ১০০ দিন পর্যমত্ম ১০-১৫ দিন অমত্মর অমত্মর৩ থেকে ৪ বার মাত্রানুযায়ী ফলিয়ার স্প্রে করতে হবে। সেক্ষেত্রে ইউরিয়া বা ডিএপি সার ২% হারে এমওপি সার ১% হারে এবং মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট যেমন সলুবর বোরন, জিঙ্ক সালফেট ০.১০-০.১৫% হারে পানিতে ভাল ভাবে মিশিয়ে গাছের পাতায় স্প্রে করতে হবে। |
প্রযুক্তি হতে ফলন/প্রাপ্তিঃ |
|
তুলার ফলন ৪-৫% বৃদ্ধি পায়। |
প্রযুক্তি-৯: তুলার সাথীফসল চাষ- প্রযুক্তি উদ্ভাবন কাল ২০১৩-২০১৬
প্রযুক্তির নামঃ |
|
তুলার সাথে বারিমুগ-৬ চাষ |
প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্যঃ
|
|
|
প্রযুক্তির উপযোগিতাঃ |
|
সুনিষ্কাশিত বেলে-দোঁআশ/দোঁআশ মাটিতে মুগ ভাল হয় বিধায় এ ধরনের জমিই তুলার সাথে মুগ সাথী ফসল বপনের জন্য নির্বাচন করতে হবে। |
মাঠ পর্যায়ে করণীয়ঃ |
|
|
প্রযুক্তি হতে ফলন/প্রাপ্তিঃ |
|
তুলার সাথী ফসল হিসেবে মুগ চাষ করে হেক্টর প্রতি ৫০০-৮০০ কেজি মুগ তুলার অতিরিক্ত পাওয়া যায়। আয় ব্যায়ের হিসাব নিমেণর ছকে দেখানো হলো
|
প্রযুক্তি১০: তুলার ক্ষতিকারক পোকা-মাকড় দমন ব্যবস্থাপনা- প্রযুক্তি উদ্ভাবন কাল ২০১৩-২০১৬
প্রযুক্তির নামঃ |
|
তুলার বোলওয়ার্ম দমনে ফেরোমন ট্রাপের ব্যবহার । |
প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্যঃ
|
|
|
প্রযুক্তির উপযোগিতাঃ |
|
সমগ্র বাংলাদেশে তুলা জমিতে প্রয়োগ উপযোগী। |
মাঠ পর্যায়ে করণীয়ঃ |
|
বিঘাপ্রতি ৩টি ফেরোমন ট্রাপ তুলার চারা গজানোর ৩০-৪০ দিনের মধ্যে জমিতে প্রয়োগ করতে হবে। |
প্রযুক্তি হতে ফলন/প্রাপ্তিঃ |
|
ফেরোমন ট্রাপের ব্যবহার করে রাসায়নিক কীটনাশক স্প্রে এর সংখ্যা ৪-৫টি কমানো যায়। |
প্রযুক্তির নামঃ |
|
সিবি-১২, সিবি-১৩ ও সিবি-১৪ জাতের সারের মাত্রা নির্ধারন । |
প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্যঃ |
|
|
প্রযুক্তির উপযোগিতাঃ |
|
সমগ্র বাংলাদেশে তুলা জমিতে প্রয়োগ উপযোগী।। |
মাঠ পর্যায়ে করণীয়ঃ |
|
|
প্রযুক্তি হতে ফলন/প্রাপ্তিঃ |
|
|
প্রযুক্তি-১২: তুলার চাষে ইউরিয়া সুপার গ্রনিউলের ব্যবহার- প্রযুক্তি উদ্ভাবন কাল ২০১৪-২০১৭
প্রযুক্তির নামঃ |
|
তুলার চাষে ইউরিয়া সুপার গ্রনিউলের ব্যবহার । |
প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্যঃ |
|
|
প্রযুক্তির উপযোগিতাঃ |
|
সমগ্র বাংলাদেশে তুলা জমিতে প্রয়োগ উপযোগী।। |
মাঠ পর্যায়ে করণীয়ঃ |
|
|
প্রযুক্তি হতে ফলন/প্রাপ্তিঃ |
|
|