Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

তুলা গবেষণা

 

Cotton Research

 

Cotton Development Board (CDB) has been conducting research on different aspects of cotton production since 1991. The main focus of cotton research in Bangladesh include development of  hybrid and short duration high yielding cotton varieties with desirable fiber characteristics, generation of agronomic management technologies to increase productivity, improving soil fertility by integrated management of  organic and inorganic fertilizers, identification of bio-pesticide in controlling cotton insect pest and cotton disease management. Besides, research on stress management has been prioritized to expand cotton cultivation in the hill, char, saline and drought areas combining the traditional knowledge and skill with biotechnology tools.

 

Cotton hybrid has been cultivating in Bangladesh for couple of years through Public-Private Partnership (PPP) for cotton Research and Development in Bangladesh. Within this initiative, Supreme Seed Co. Ltd has imported hybrid cotton seed from China and CDB has conducted research to find out adaptability and to generate production technologies. Cotton hybrid was widely accepted by the farmers due to its high yielding capacity (3-4 t/ha seed cotton), by the Ginners due to its high Ginning Out Turn (GOT) and by the Spinners due to its desirable fiber characteristics.

 

National Committee on Biosafety (NCB) has approved for conducting contained trial of Bt hybrid of cotton from July/2015 at Sreepur research farm. With the permission of Ministry of Agriculture, Material Transfer Agreement (MTA) has signed between CDB and Hubei Provincial Seed Group Co. Ltd., Wuhan, China to make available Bt hybrid seed for contained trial. So Bt hybrid cotton seed will be available to the farmers in near future.

CDB has been implementing its research program in five disciplines like as:

  • Breeding
  • Agronomy
  • Soil Science
  • Entomology
  • and Plant Pathology

 

CDB has 5 research farms/stations and three research sub-stations. Those are:

  1. Cotton Research, Training and Seed Multiplication Farm, Sreepur, Gazipur
  2. Cotton Research, Training and Seed Multiplication Farm, Sadarpur, Dinajpur
  3. Cotton Research, Training and Seed Multiplication Farm, Jagadishpur, Jessore
  4. Cotton Research Station, Mahigonj, Rangpur
  5. Hill Cotton Research Station, Balaghata, Bandarban
    • Hill Cotton Research Sub-station, Raicha, Bandarban
    • Hill Cotton Research Sub-station, Kaokhali, Rangamati
    • Hill Cotton Research Sub-station, Matiranga, Khagrachari

 

Areas under cotton Research Farm/Station

 

Sl. no.

Name of Research Farm/Station

Total Area

(acre)

Cultivable area

(acre)

Office, Residential building, Road, orchard etc. (acre)

1

Sreepur, Gazipur

150

112

38

2

Sadarpur, Dinajpur

128

84

44

3

Jagadishpur, Jessore

157

111

46

4

Mahigonj, Rangpur

23.50

18

5.5

5

Balaghata, Bandarban

15

9.26

5.74

Total=

473.50

334.26

139.24

 

The total manpower of these five farms are 60 among that the number of Scientist is 26.

Total Manpower involved in cotton research

 Type of Post

Total Approved Post

Total Research Posts

Total Scientist Post

1st Class/Technical

115

26

CSO

1

2nd Class/ Technical

17

0

PSO

4

3rd Class

520

25

SSO

8

4th Class

228

9

SO and others

13

Total

880

60

 

26

 

Technologies generated by research:

Cotton Development Board has generated 43 technologies by research.

 

Sl. No.

Discipline

No. of technologies

1

Breeding

19 (varieties)

2

Agronomy

16

3

Soil Science

8

4

Entomology

7

5

Pathology

2

 

A.  Breeding Discipline

 

1.

Released 15 upland cotton varieties; such as, CB-1, CB-2, CB-3, CB-4, CB-5, CB-6, CB-7, CB-8, CB-9, CB-10, CB-11, CB-12. CB-13 ,CB-14 CB-15and CB Hybrid 1

2.

Released 3 hill cotton varieties; such as, HC-1 (White) and HC-2 (Khaki).HC-3

***Some of the released cotton varieties, such as, CB-12, CB-14 and CB-15  are widely used for cultivation in the farmers’ field for economic yield.

 

B.  Agronomy discipline:

 

1.

Development of Package of Practice for Hybrid and Modern Cotton Variety.

2.

Suitable sowing time of upland cotton- 15 June to 15 July.

Suitable sowing time of hill cotton–15 April to May

3.

Suitable spacing of upland cotton - 90cm×45cm.

Suitable spacing of hill cotton– 60cm×30cm.

4.

Poly bag seedlings production system for upland cotton.

5.

Intercropping of upland cotton with vegetables, oil crop and pulse crops.

Intercropping of hill cotton with rice, maize and chili crops.

6.

Relay cropping of upland cotton with wheat and maize.

7.

Cropping pattern determination: Cotton/wheat-vegetables, Cotton/wheat- sesame, Cotton/wheat- Yard long bean.

8.

De topping at the age of 70-80 days plant.

9.

Earthing-up at the age of 40-60 days plant.

10.

Uses of Plant growth Regulators for Cotton  Production

11.

Chili-cotton intercropping in CHT hill slope and plain land.

12.

Rice-Cotton intercropping in CHT hill slope

13.

Introduction of summer cotton

14.

Rate and application system of Plant Growth Regulator determination at the time of flowering stage.

15.

Upland and hill cotton cultivation technology for zero tillage system

16.

 Technology development for Cotton production in saline soil

 

C.  Soil Science Discipline

 

1.

 Fertilizer Recommendation of Newly release upland and hill cotton variety

2.

 Time, method and doses of fertilizer application;

3.

  Foliar application method development for N, K, B, and Zn fertilizers in cotton field.

4.

 Time and split application of NPK fertilizer on seed cotton yield

5.

 Time, method and doses of fertilizer application in cotton based Jhum Farming system

6.

 Fertilizer application method in Jhum

7.

Uses of poultry manure  on cotton cultivation

8.

 Recently uses of Urea Super Granule on cotton production

 

 

 

D. Entomology discipline:

 

1.

For sucking pests – Monocrotophos @ 3ml/1L determination

2.

For chewing pests – Pyrithroid @ 3ml/1L determination.

3.

ETL determination.

4.

Insecticide application rate determination on the basis of Scouting and ETL.

5.

Efficiency determination of Sprayer machine.

6.

Determination of boll worm control technology by hand picking of moths.

7.

Applications of pheromone trap, molasses trap, light trap, parching and various botanicals.

 

E. Pathology discipline:

 

1.

Control of seedling blight disease, Vitavex-200 or Bavistin @2-3g/kg should be used for cotton seed treated.

2.

For Boll rot and Leaf spot disease control, application and rate of Cupravit, Macuprex or Dithane, M-45 determination.

 

তুলা গবেষণা

 

তুলা উৎপাদন সংক্রানত্ম বিবিধ বিষয়ে তুলা উন্নয়ন বোর্ড ১৯৯১ সাল থেকে গবেষণা কার্যক্রম বাসত্মবায়ন করছে। তুলা গবেষণার প্রধান লক্ষ্য হলো কাংখিত গুনাবলীর আশ সম্বলিত স্বল্প -মেয়াদি উচ্চ ফলনশীল ও হাইব্রিড জাতের উদ্ভাবন, উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধির জন্য কৃষিতাত্বিক ব্যবস্থাপনার প্রযুক্তি উদ্ভাবন, জৈব ও অজৈব সারের সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে মৃত্তিকা উর্বরতার উন্নয়ন, তুলার  ক্ষতিকারক পোকামাকড় নিয়ন্ত্রণের জন্যে জৈব কীটনাশক নিরূপন এবং তুলার রোগবালাই  ব্যবস্থাপনা। তাছাড়াও, পার্বত্য অঞ্চল, চর, লবনাক্ত ও খরাপ্রবন এলাকায় তুলার আবাদ সম্প্রসারণের লক্ষ গতানোগতিক জ্ঞান ও  জৈবপ্রযুক্তির সমন্বয়ে প্রতিকুলতা সহনশীল বিষয়ক গবেষণা অগ্রাধিকার ভিাত্ততে করা হচ্ছে।

 

তুলা গবেষণা ও উন্নয়নের জন্য সরকারী-বেসরকারী অংশীদারিতেবর (পিপিপি) মাধ্যমে বিগত কয়েকবছর যাবৎ বাংলাদেশে হাইব্রিড তুলার চাষ হচ্ছে। উক্ত উদ্যোগের আওতায় সুপ্রিম সীড কোম্পানি বাংলাদেশ লিঃ চীন থেকে হাইব্রিড তুলাবীজ আমদানি করছে এবং তুলা উন্নয়ন বোর্ড উক্ত বীজের উপযোগিতা যাচাইসহ চাষাবাদ প্রযুক্তি উদ্ভাবনের জন্য গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করছে। হাইব্রিড তুলা উচ্চ ফলন  সক্ষমতার জন্য চাষী পর্যায়ে, অধিক জিনিং আউট টার্ন বা জিওটি এর জন্য জিনার পর্যায়ে এবং উন্নত আঁশের গুনাবলীর কারনে স্পিনারদের নিকট বিপুল জনপ্রিয়তা পেয়েছে।

 

জুলাই/২০১৫ হতে শ্রীপুর তুলা খামারে বিটি তুলার কনটেইন্ড গ্রীণ হাউজে ট্রায়াল করার জন্য জীবনিরাপত্তা সংক্রামত্ম জাতীয় কমিটি (এনসিবি) অনুমতি প্রদান করেছে। কৃষি মন্ত্রণালয়ের অনুমতি প্রাপ্তি স্বাপেক্ষে  তুলা উন্নয়ন বোর্ড কনটেইন্ড গ্রীণ হাউজে ট্রায়াল করার জন্য বিটি তুলার বীজ প্রাপ্তির  লক্ষে হুবাই প্রভিনশিয়াল সীড গ্রম্নপ কোঃ লিঃ, ওহান, চীন এর সাথে উপাদান স্থানামত্মর চুক্তি (এমটিএ) সম্পন্ন করেছে।

 

 

তুলা উন্নয়ন বোর্ড ৫টি বিষয়ের উপর গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করে যথাঃ

  • উদ্ভিদ প্রজনন
  • কৃষিতত্ব
  • মৃক্তিকা বিজ্ঞান
  • কীটতত্ব
  • উদ্ভিদ রোগতত্ব

 

তুলা উন্নয়ন বোর্ডের ৫টি গবেষণা খামার/কেন্দ্র ও ৩টি গবেষণা উপকেন্দ্র আছে। সেগুলো হলোঃ

১. তুলা গবেষণা, প্রশিক্ষণ ও বীজ বর্ধন খামার, শ্রীপুর, গাজীপুর

২. তুলা গবেষণা, প্রশিক্ষণ ও বীজ বর্ধন খামার, সদরপুর, দিনাজপুর

৩. তুলা গবেষণা, প্রশিক্ষণ ও বীজ বর্ধন খামার, জগদীশপুর, যশোর

৪. তুলা গবেষণা কেন্দ্র, মাহিগঞ্জ, রংপুর

৫. পাহাড়ী তুলা গবেষণা কেন্দ্র, বালাঘাটা, বান্দরবান এবং ৩টি উপকেন্দ্র

  • পাহাড়ী তুলা গবেষণা উপকেন্দ্র, রেইছা, বান্দরবান।
  • পাহাড়ী তুলা গবেষণা উপকেন্দ্র, কাউখালী, রাঙ্গামাটি।
  • পাহাড়ী তুলা গবেষণা উপকেন্দ্র, মাটিরাঙ্গা, খাগড়াছড়ি।

 তুলা  গবেষণা খামার/কেন্দ্র অধীনে আওতাভূক্ত জমির পরিমানঃ

ক্রঃ নং

গবেষণা খামার/ কেন্দ্রের নাম

মোট আয়তন (একর)

চাষকৃত এলাকা (একর)

অফিস, বাসতবাড়ি, রাস্তা, বাগান ইত্যাদি (একর)

১.

শ্রীপুর, গাজীপুর

১৫০

১১২

৩৮

২.

সদরপুর, দিনাজপুর

১২৮

৮৪

৪৪

৩.

জগদীশপুর, যশোর

১৫৭

১১১

৪৬

৪.

মাহিগঞ্জ, রংপুর

২৩.৫০

১৮

৫.৫

৫.

বালাঘাটা, বান্দরবান

১৫

৯.২৬

৫.৭৪

                   মোট =

৪৭৩.৫০

৩৩৪.২৬

১৩৯.২৪

 

উক্ত ৫টি গবেষণা খামার/কেন্দ্রে মোট লোকবলের সংখ্যা হলো ৬০ জন যার মধ্যে ২৬টি বিজ্ঞানীদের পদ আছে।

 

তুলা গবেষণায় নিয়োজিত মোট লোকবল

 পদের ধরন

মোট গবেষণা পদ

মোট বিজ্ঞানীদের পদ

প্রথম শ্রেনীর পদ

২৬

মূখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা

দ্বিতীয় শ্রেনীর পদ

প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা

তৃতীয় শ্রেনীর পদ

২৫

উর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা

চতুর্থ শ্রেনীর পদ

বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও অন্যান্য

১৩

মোট

৬০

 

২৬

 

গবেষণায় উদ্ভাবিত প্রযুক্তিসমূহঃ

 

তুলা উন্নয়ন বোর্ড গবেষণার মাধ্যমে ৪২টি প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেঃ

 

ক্রঃ নং

ডিসিপিস্নন

প্রযুক্তির সংখ্যা

১.

ব্রিডিং

১৯টি জাত

২.

কৃষিতত্ব

১৬টি

৩.

মৃত্তিকা বিজ্ঞান

৮টি

৪.

কীটতত্ব

৭টি

৫.

রোগতত্ব

২টি

 

ক. ব্রিডিং ডিসিপ্লিন

 

১.

১৬টি সমভূমি তুলার জাত: সিবি-১, সিবি-২, সিবি-৩, সিবি-৪, সিবি-৫, সিবি-৬, সিবি-৭, সিবি-৮, সিবি-৯, সিবি-১০, সিবি-১১, সিবি-১২,সিবি-১৩,সিবি-১৪, সিবি-১৫, এবং সিবিহাইব্রীড-১ অবমুক্ত করা হয়েছে।

২.

৩টি পাহাড়ী তুলার জাত: HC-1 (সাদা) , HC-2 (খাকী)  এবং HC-3 অবমুক্ত করা হয়েছে।   

 

***কিছু তুলার জাত যেমন:- সিবি-১২ও সিবি-১৪ কৃষক পর্যায়ে ব্যাপকভাবে চাষাবাদ করা হচ্ছে এবং এগুলো খুবই লাভজনক জাত।

 

খ. এগ্রোনমি ডিসিপ্লিন

 

১.

সমভূমি তুলার বপন সময় নির্ধারণ-১৫ জুন থেকে ১৫ জুলাই

পাহাড়ী তুলার বপন সময় নির্ধারণ-১৫ এপ্রিল থেকে মে মাস পর্যমত্ম

২.

সমভূমি তুলার বপন দুরত্ব নির্ণয়-৯০ সে.মি X ৪৫ সে. মি

পাহাড়ী তুলার বপন দুরত্ব নির্ণয়-৬০ সে.মি X ৩০ সে. মি

৩.

সমভূমি তুলার পলিব্যাগে চারা উৎপাদন পদ্ধতি

৪.

সমভূমি তুলার সাথে শাক-সবজি, ডাল জাতীয় ফসল ও তৈল জাতীয় ফসলের আমত্মঃচাষকরণ

পাহাড়ী তুলার সাথে ধান, ভুট্টা ও মরিচের আমত্মঃচাষকরণ

৫.

গম ও ভুট্টার সাথে সমভূমি তুলার রিলে আমত্মঃচাষকরণ

৬.

তুলার ক্রপিং, প্যাটার্ন নির্ধারণ: তুলা/গম-শাক-সবজি, তুলা/গম-তিল, তুলা/গম-বরবটি

৭.

কুড়ি কর্তন: তুলা গাছের ৭০-৮০ দিন বয়সে

৮.

গোড়ায় মাটি তুলে দেয়া: তুলা গাছের ৪০-৬০ দিন বয়সে

৯.

ফুলধারণকালে  বিভিন্ন গ্রোথ রেগুলেটরের প্রয়োগ মাত্রা ও প্রয়োগ পদ্ধতি নির্ধারণ

১০.

বিনা চাষে পাহাড়ী ও সমভূমি তুলার উৎপাদন কৌশল নির্ধারণ

১১.

লবনাক্ত এলাকায় তুলা চাষের প্রযুক্তি নির্ধারন

১২.

গ্রীস্ম কালীন তুলা চাষে প্রযুক্তি উদ্ভাবন 

১৩.

পাহাড়ী তুলার সাথে ধান, ভুট্টা ও মরিচের আমত্মঃচাষকরণ

১৪.

হাইব্রিড ও উন্নত জাতের উৎপাদন প্রযুক্তির প্যাকেজ উদ্ভাবন

১৫.

খড়াপ্রবন বরেন্দ্র এলাকায়  তুলা চাষের প্রযুক্তির উদ্ভাবন

১৬.

পাহাড়ী এলাকায় সার প্রয়োগের কৌশল নির্ধারন

 

গ. এন্টোমলজি ডিসিপ্লিন

 

১.

শোষক পোকা দমনের ক্ষেত্রে কীটনাশকের মাত্রা নির্ধারণ- মনোক্রটফস@৩মি.লি/লিটার

২.

চর্বনকারী পোকা দমনের ক্ষেত্রে কীটনাশকের মাত্রা নির্ধরণ- পাইরিথ্রয়েট@৩ মি.লি/লিটার

৩.

বালাই দমনের অর্থনৈতিক ক্ষতিকর মাত্রা নির্ধারণ

৪.

স্কাউটিং ও ইটিএল এর উপর ভিত্তি করে কীটনাশকের মাত্রা নির্ধারণ

৫.

স্প্রে মেশিনের কার্যকারিতা নির্ধারণ

৬.

বোলওয়ার্মের পূর্ণাঙ্গ পোকা নিয়ন্ত্রণের কার্যকরী হাত বাছাই প্রযুক্তি নির্ধারণ

৭.

ঝোলা গুড়ের ফাঁদ, আলোর ফাঁদ এবং বিভিন্ন প্রকার উদ্ভিদের এর ব্যবহার

 

ঘ. মৃত্তিকা বিজ্ঞান ডিসিপ্লিন

 

১.

সারের মাত্রা নির্ধারণ সমভূমির তুলার জন্য- যথাক্রমে ২৫০-৩০০, ১৭৫-২০০, ১৫০-১৭৫, ১০০, ১০ এবং ১০ কেজি/হে. ইউরিয়া, টিএসপি, এমওপি, জিপসাম, বোরাক্স এবং ম্যাগনেসিয়াম সালফেট সার।

২.

পাহাড়ী তুলার ক্ষেত্রে ইউরিয়া- ১৩৫, টিএসপি- ৬৮, এমওপি- ৭৫ কেজি/হে.

৩.

সমভূমি ও পাহাড়ী তুলার ইউরিয়া, পটাশ ও বোরন সারের পাতায় সিঞ্জন পদ্ধতি ও মাত্রা নির্ধারণ

৪.

তুলা ফসল ভিত্তিক ঝুম চাষের সারের মাত্রা নির্ধারণ

৫.

তুলা ফসল ভিত্তিক ঝুম চাষের ইউরিয়া সারের সময় ও মাত্রা ও প্রয়োগ পদ্ধতি নির্ধারণ

৬.

ঝুম ফসলের সারের প্রয়োগ পদ্ধতি নির্ণয়

৭.

তুলা চাষে পোল্ট্রি ম্যানুউর এর ব্যবহার

৮.

তুলা চাষে ইউরিয়া সুপার গ্রানিউল এর ব্যবহার 

 

ঙ. রোগতত্ব ডিসিপ্লিন

 

১.

ভিটাবেক্স- ২০০ অথবা বেভিস্টিন ২-৩ গ্রাম/কেজি হিসেবে ব্যবহার করে  বীজ শোধন করে সিডলিং ব্লাইট রোগ নিয়ন্ত্রণ

২.

কিউপ্রাভিট, মেকুপ্রেক্স অথবা ডাইথেন এম- ৪৫ দ্বারা বোলরট ও লিফ স্পট রোগ দমন

 

তুলা বিষয়ক ৯টি গুরম্নত্বপূর্ণ প্রযুক্তি (2012-2016)

 

 

প্রযুক্তি-১: তুলার  নতুন জাত (সিবি-১৩) জাত অনুমোদন-২০১৩

 

  1. প্রযুক্তির নামঃ

 

 সিবি-১৩  

  1. প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্যঃ

 

  জাতটি আগাম।  রোগ প্রতিরোধী তবে বোল রটের আক্রমণ কিছুটা হতে পারে। জ্যাসিড ও এফিডের আক্রমণ হলেও চর্বনকারী পোকা (যেমনঃ বোলওয়ার্ম, স্পটেড বোলওয়ার্ম এবং স্পোডেপটেরা) এর আক্রমণ প্রতিহত করতে পারে। জাতটি উচ্চ ফলনশীল। জিওটি ৪২%।

  

  1. প্রযুক্তির উপযোগিতাঃ

 

সমগ্র বাংলাদেশে চাষাবাদের জন্য উপযোগী।

  1. মাঠ পর্যায়ে করণীয়ঃ

 

  • বীজ ১ আষাঢ় ধেকে ১৫ শ্রাবন পর্যমত্ম ( ১৫ জুন থেকে ৩০ জুলাই পর্যমত্ম ) ১০০ সেমিঃ ´ ৬০সেমিঃ দুরত্বে সারিতে বপন করতে হবে।
  • উপযুক্ত সার সঠিক পরিমান ও নিয়মমাফিক ব্যবহার করতে হবে।
  • তুলা গাছের অতিরিক্ত বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রনের জন্য প্রতিবার সার প্রয়োগের সময় অবশ্যই  পটাশ সার ইউরিয়া সারের তুলনায় বেশী পরিমানে মিশ্রিত করে একত্রে প্রয়োগ করতে  হবে।
  • সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা অর্থাৎ পোকা-মাকড় দমনের একের অধিক পদ্ধতির সমন্বিত প্রয়োগের মাধ্যমে ক্ষতিকারক পোকা-মাকড়ের আক্রমণকে প্রতিহত করতে  হবে।
  • ফুটমত্ম সাদা ধবধবে বীজতুলা যা সহজে হাতের আঙ্গুল দিয়ে টেনে তোলা যায় এমন তুলা সংগ্রহ করতে হবে।
  • মাঠ থেকে সংগ্রহের পর আঁশ ও বীজের মান উন্নয়নের জন্য বীজতুলা ভালো করে রৌদ্রে শুকিয়ে নিতে হবে ।
  • ১৫ নভেম্বর থেকে ৩০ জানুয়ারী পর্যমত্ম
  1. প্রযুক্তি হতে ফলন/প্রাপ্তিঃ

 

  ফলন ৪- ৫ টন/হেক্টর ।

 

 

প্রযুক্তি-২: তুলার  নতুন জাত (সিবি-১৪)     জাত অনুমোদন-২০১৩

 

১)প্রযুক্তির নামঃ

 

   সিবি-১৪

২)প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্যঃ

 

  সিবি-১৪-  রোগ প্রতিরোধী । পাতা পুরম্নত্বের কারণে জ্যাসিড ও এফিডের আক্রমণ তুলনা মূলক কম। গাছের জোড়া ও গুচ্ছবল পরিলক্ষিহয়। জিওটি ৩৮.৫-৩৯.৫% ।

 

৩)প্রযুক্তির উপযোগিতাঃ

 

সমগ্র বাংলাদেশে চাষাবাদের জন্য উপযোগী।

৪)মাঠ পর্যায়ে করণীয়ঃ

 

  • বীজ ১ আষাঢ় ধেকে ১৫ শ্রাবন পর্যমত্ম ( ১৫ জুন থেকে ৩০ জুলাই পর্যমত্ম ) ১০০ সেমিঃ ´ ৬০সেমিঃ দুরত্বে সারিতে বপন করতে হবে।
  • উপযুক্ত সার সঠিক পরিমান ও নিয়মমাফিক ব্যবহার করতে হবে।
  • তুলা গাছের অতিরিক্ত বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রনের জন্য প্রতিবার সার প্রয়োগের সময় অবশ্যই  পটাশ সার ইউরিয়া সারের তুলনায় বেশী পরিমানে মিশ্রিত করে একত্রে প্রয়োগ করতে  হবে।
  • সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা অর্থাৎ পোকা-মাকড় দমনের একের অধিক পদ্ধতির সমন্বিত প্রয়োগের মাধ্যমে ক্ষতিকারক পোকা-মাকড়ের আক্রমণকে প্রতিহত করতে  হবে।
  • ফুটমত্ম সাদা ধবধবে বীজতুলা যা সহজে হাতের আঙ্গুল দিয়ে টেনে তোলা যায় এমন তুলা সংগ্রহ করতে হবে।
  • মাঠ থেকে সংগ্রহের পর আঁশ ও বীজের মান উন্নয়নের জন্য বীজতুলা ভালো করে রৌদ্রে শুকিয়ে নিতে হবে ।
  • ১৫ নভেম্বর থেকে ৩০ জানুয়ারী পর্যমত্ম

৫)প্রযুক্তি হতে ফলন/প্রাপ্তিঃ

 

   ফলন ৪- ৫ টন/হেক্টর ।

 

 

                                        

 প্রযুক্তি-৩: তুলার  নতুন জাত (সিবি-১৫)   জাত অনুমোদন-  ২০১৬

 

১) প্রযুক্তির নামঃ

 

   সিবি-১৫

২)প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্যঃ

 

  সিবি-১৫- জাতটি আগাম। ইউনিফর্ম  বোল বাস্টিং। জাতটি উচ্চ ফলনশীল। বোলের আকার বড় । জিওটি-৪২%।

 

৩) প্রযুক্তির উপযোগিতাঃ

 

সমগ্র বাংলাদেশে চাষাবাদের জন্য উপযোগী।

৪) মাঠ পর্যায়ে করণীয়ঃ

 

  • বীজ ১ আষাঢ় ধেকে ১৫ শ্রাবন পর্যমত্ম ( ১৫ জুন থেকে ৩০ জুলাই পর্যমত্ম ) ১০০ সেমিঃ ´ ৬০সেমিঃ দুরত্বে সারিতে বপন করতে হবে।
  • উপযুক্ত সার সঠিক পরিমান ও নিয়মমাফিক ব্যবহার করতে হবে।
  • তুলা গাছের অতিরিক্ত বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রনের জন্য প্রতিবার সার প্রয়োগের সময় অবশ্যই  পটাশ সার ইউরিয়া সারের তুলনায় বেশী পরিমানে মিশ্রিত করে একত্রে প্রয়োগ করতে  হবে।
  • সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা অর্থাৎ পোকা-মাকড় দমনের একের অধিক পদ্ধতির সমন্বিত প্রয়োগের মাধ্যমে ক্ষতিকারক পোকা-মাকড়ের আক্রমণকে প্রতিহত করতে  হবে।
  • ফুটমত্ম সাদা ধবধবে বীজতুলা যা সহজে হাতের আঙ্গুল দিয়ে টেনে তোলা যায় এমন তুলা সংগ্রহ করতে হবে।
  • মাঠ থেকে সংগ্রহের পর আঁশ ও বীজের মান উন্নয়নের জন্য বীজতুলা ভালো করে রৌদ্রে শুকিয়ে নিতে হবে ।
  • ১৫ নভেম্বর থেকে ৩০ জানুয়ারী পর্যমত্ম

৫)প্রযুক্তি হতে ফলন/প্রাপ্তিঃ

 

    ফলন ৪- ৫ টন/হেক্টর ।

 

 

প্রযুক্তি-৪: তুলার  নতুন জাত (সিডিবি হাইব্রীড-১) জাত অনুমোদন- ২০১৫

 

১) প্রযুক্তির নামঃ

 

  সিডিবি হাইব্রীড-১

২) প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্যঃ

 

  সিডিবি হাইব্রীড-১ জাতটি উচ্চ ফলনশীল,  ইউনিফর্ম  বোল বাস্টিং। গাছ প্রতি বলের সংখ্যা- ৫৫-৬৫টি, জিওটি-৪২%।

৩) প্রযুক্তির উপযোগিতাঃ

 

সমগ্র বাংলাদেশে চাষাবাদের জন্য উপযোগী।

৪) মাঠ পর্যায়ে করণীয়ঃ

 

  • বীজ ১ আষাঢ় ধেকে ১৫ শ্রাবন পর্যমত্ম ( ১৫ জুন থেকে ৩০ জুলাই পর্যমত্ম ) ১০০ সেমিঃ ´ ৬০সেমিঃ দুরত্বে সারিতে বপন করতে হবে।
  • উপযুক্ত সার সঠিক পরিমান ও নিয়মমাফিক ব্যবহার করতে হবে।
  • তুলা গাছের অতিরিক্ত বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রনের জন্য প্রতিবার সার প্রয়োগের সময় অবশ্যই  পটাশ সার ইউরিয়া সারের তুলনায় বেশী পরিমানে মিশ্রিত করে একত্রে প্রয়োগ করতে  হবে।
  • সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা অর্থাৎ পোকা-মাকড় দমনের একের অধিক পদ্ধতির সমন্বিত প্রয়োগের মাধ্যমে ক্ষতিকারক পোকা-মাকড়ের আক্রমণকে প্রতিহত করতে  হবে।
  • ফুটমত্ম সাদা ধবধবে বীজতুলা যা সহজে হাতের আঙ্গুল দিয়ে টেনে তোলা যায় এমন তুলা সংগ্রহ করতে হবে।
  • মাঠ থেকে সংগ্রহের পর আঁশ ও বীজের মান উন্নয়নের জন্য বীজতুলা ভালো করে রৌদ্রে শুকিয়ে নিতে হবে ।
  • ১৫ নভেম্বর থেকে ৩০ জানুয়ারী পর্যমত্ম

৫) প্রযুক্তি হতে ফলন/প্রাপ্তিঃ

 

    ফলন ৫- ৬ টন/হেক্টর।

 

 

 

প্রযুক্তি-৫: তুলার  নতুন জাত (পাহাড়ী তুলা-৩)  জাত অনুমোদন- ২০১৫

 

১) প্রযুক্তির নামঃ

 

  পাহাড়ী তুলা-৩

২) প্রযুক্তির বৈশিষ্ট্যঃ

 

 

পাহাড়ী তুলা-৩  পাহাড়ী তুলার এই জাতটি উচ্চ ফলনশীল। গাছ প্রতি বলের সংখ্যা- ১৫-২০টি জিওটি-৪৬.০০%।

৩) প্রযুক্তির উপযোগিতাঃ

 

বাংলাদেশে পাহাড়ী এলাকায় চাষাবাদের জন্য উপযোগী।

৪) মাঠ পর্যায়ে করণীয়ঃ

 

  • বীজ ১ বৈশাখ ধেকে ১৫ জৈষ্ঠ পর্যমত্ম ( ১৫ এপ্রিল থেকে ৩০ মে পর্যমত্ম ) ৬০সেমিঃ ´ ৩০সেমিঃ দুরত্বে সারিতে বপন করতে হবে। ঝুমে অন্যান্য ফসলের বীজের সাথে গর্তে বপন করতে হবে।
  • উপযুক্ত সার সঠিক পরিমান ও নিয়মমাফিক ব্যবহার করতে হবে।
  • সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা অর্থাৎ পোকা-মাকড় দমনের একের অধিক পদ্ধতির সমন্বিত প্রয়োগের মাধ্যমে ক্ষতিকারক পোকা-মাকড়ের আক্রমণকে প্রতিহত করতে